১.ন্যায় ও ইনসাফের ভিত্তিতে দেশের শ্রমনীতি ঢেলে সাজাতে হবে।
২.জাতীয়ভাবে ন্যূনতম মজুরি কাঠামো নির্ধারণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
৩.শ্রমিক-কর্মচারীদের বকেয়া বেতন অবিলম্বে পরিশোধ করতে হবে।
৪.গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২০ হাজার টাকা করতে হবে।
৫.ছাঁটাইকৃত গার্মেন্টস শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণসহ পুনরায় নিয়োগ দিতে হবে।
৬.পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজি বন্ধসহ শ্রমিকদের উপরে প্রশাসনের হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
৭.পরিবহন শ্রমিকদের নিয়োগপত্র প্রদান এবং সরকারি উদ্যোগে ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
৮.রেলওয়ে কর্মরত শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি অবিলম্বে মেনে নিতে হবে।
৯.ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে রিকশা চলাচলের জন্য আলাদা লেনের ব্যবস্থা করতে হবে।
১০.নৌ পরিবহন শ্রমিকদের মজুরি নীতিমালা প্রণয়ন ও চাকুরির নিয়োগপত্র প্রদান করতে হবে।
১১.বন্ধকৃত পাটকল সমূহ অবিলম্বে চালু করতে হবে।
১২.সকল বন্ধ কল-কারখানা চালু করতে হবে।
১৩.ব্যক্তি মালিকানাধীন জুট মিলের শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২০ হাজার টাকা করতে হবে।
১৪.সার, বীজ ও কীটনাশকের মূল্য কমাতে হবে এবং কৃষকের উৎপন্ন ফসলের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে হবে।
১৫.আইএলও কনভেনশন ৮৭ ও ৯৮ এর পূর্ণ বাস্তবায়ন করে সকল পেশায় অবাধ ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
১৬.কল-কারখানায় ঝুঁকিমুক্ত ও স্বাস্থ্যসম্মত কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
১৭.কল-কারখানায় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
১৮.কর্মস্থলে আহত ও নিহত শ্রমিকদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করতে হবে।
১৯.নারী শ্রমিকদের প্রসূতিকালীন ছুটি ও ভাতা প্রদানসহ সন্তানদের জন্য শিশু যতœাগার স্থাপন করতে হবে।
২০.নারী ও পুরুষের বেতন-ভাতার সমতা বিধান করার পাশাপাশি কল-কারখানায় নারী শ্রমিকদের জন্য উপযুক্ত কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
২১.দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করতে হবে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম শ্রমজীবী মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।
২২.শ্রমজীবী মানুষের জন্য বাসস্থান, রেশনিং, চিকিৎসা ও তাদের সন্তানদের বিনামূল্যে শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
২৩.শ্রমিকদের ন্যায় বিচার ত্বরান্বিত করার স্বার্থে শ্রমঘন এলাকায় শ্রম আদালত প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
২৪.শ্রমিকদের পেশাগত ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
২৫.শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মুনাফায় শ্রমিকদের অংশ প্রদান করতে হবে।
২৬.শিশুশ্রম বন্ধ করতে হবে।
২৭.হকারদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে হলি-ডে মার্কেট চালু করতে হবে।
২৮.বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আ ন ম শামসুল ইসলাম (সাবেক এমপি) ও সাবেক সভাপতি মিয়া গোলাম পরওয়ার (সাবেক এমপি) সহ সকল রাজবন্দিদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে।
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন বাজাফে-০৮
www.sramikkalyan.org